
প্রায় ১০ বছর ঝুলে থাকার পর অবশেষে শিক্ষা আইনের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। শিগগিরই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে এটি পাঠানো হবে। এই খসড়ায় নতুন করে তেমন কিছু যোগ করা হয়নি। আইনে থাকার প্রয়োজন নেই এমন দুটি বিষয় এখান থেকে বাদ দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে- শিক্ষার্থীদের ড্রেস কোড। আইনে ড্রেস কোডের উল্লেখ থাকবে না। তবে নীতিমালা বা পরিপত্রে ড্রেস কোড নির্ধারণ করা হবে পরে। খসড়ায় কৌশলগতভাবে কোচিং সেন্টার থাকলেও নোট-গাইড বই থাকবে না বলা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত ধারায় কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। ভাষাগত বিষয় ও সামান্য ভুলত্রুটি সংশোধন করে খসড়াটি চ‚ড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এই প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, বৈঠকে আইনের খসড়া চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। সংশোধনসহ যত দ্রুত সম্ভব চ‚ড়ান্ত করে মন্ত্রী মহোদয়ের মাধ্যমে গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানানো হবে।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের বলেন, খসড়াটি গত রবিবার এক বৈঠকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। তেমন কোনো পরিবর্তন আনা হয়নি। আইনে না থাকলেও হয় এমন দুটি বিষয় বাদ দেয়া হয়েছে। ধারায় এগুলোর উল্লেখ থাকার প্রয়োজন নেই। নীতিমালা বা পরিপত্রের মাধ্যমে নির্দেশনা দেয়া যায়। এর মধ্যে একটি শিক্ষার্থীদের ড্রেস কোড। ড্রেস কোড আইনে রাখা হয়নি। খসড়া অনুযায়ী নোট-গাইড নিষিদ্ধ রাখার ধারাটি আগের মতোই রয়েছে। জানা গেছে, আইনের খসড়ায় কোচিং সেন্টার ও নোট গাইড সংশ্লিষ্ট ধা

0 Comments